নুরনগরে কোচিং শিক্ষকের কাছে টাকা ফেরত চেয়ে শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম
মোঃ নুরুজ্জামান, নুরনগর প্রতিনিধিঃ
শ্যামনগর উপজেলার নুরনগরে কোচিং শিক্ষকের কাছে টাকা ফেরত চেয়ে শিক্ষার্থীরা আল্টি মেটাম দিয়েছে বলে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। পত্রিকায় খবরে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় চলছে। খবরে প্রকাশ নুরনগর ত্রীমোনি মোড় সংলগ্নে রনজিত মডেল স্কুলের পরিচালক ও নুরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষক সুশান্ত কুমার ঘোষ ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণির ছাত্র/ছাত্রীদের ভালো রেজাল্ট করে দিবে এমন আশ্বাস দিয়ে শত শত ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে কোচিং বাণিজ্য করছিলেন। স্কুল সময়েও ভালোই চলছিল কোচিং বাণিজ্য, কিন্তু এই কোচিং সেন্টারে লেখা পড়া করে ষ্টেটে অকৃতকার্য হওয়ায় ছাত্র/ছাত্রীর অভিভাবকগণ ওই শিক্ষকের কাছে এক বছরের কোচিং এর টাকা ফেরত চেয়ে আল্টিমেটাম দিয়েছে।
জানা গেছে, শেখ হাসিনা সরকার শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি করলেও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে কতিপয় শিক্ষক কোচিং বাণিজ্য করে যাচ্ছে। এরই মধ্যে হাজারও প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসি, তারা বলছেন, যদি ছাত্র /ছাত্রীদের কোচিং করা লাগে তাহলে স্কুলে কি পড়াই শিক্ষকরা? কোচিং বাণিজ্য কি সত্যিই বন্ধ হবে? প্রশাসন কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে পারবে? নাকি যারা কোচিং বাণিজ্য করে তাদের হাত প্রশাসনের চেয়েও শক্তিশালি? এলাকায় চাউর আছে,বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করে কতিপয় শিক্ষক কোচিং বাণিজ্য করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা করেন ভুক্তভোগীরা।
শ্যামনগর উপজেলার নুরনগরে কোচিং শিক্ষকের কাছে টাকা ফেরত চেয়ে শিক্ষার্থীরা আল্টি মেটাম দিয়েছে বলে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। পত্রিকায় খবরে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় চলছে। খবরে প্রকাশ নুরনগর ত্রীমোনি মোড় সংলগ্নে রনজিত মডেল স্কুলের পরিচালক ও নুরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষক সুশান্ত কুমার ঘোষ ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণির ছাত্র/ছাত্রীদের ভালো রেজাল্ট করে দিবে এমন আশ্বাস দিয়ে শত শত ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে কোচিং বাণিজ্য করছিলেন। স্কুল সময়েও ভালোই চলছিল কোচিং বাণিজ্য, কিন্তু এই কোচিং সেন্টারে লেখা পড়া করে ষ্টেটে অকৃতকার্য হওয়ায় ছাত্র/ছাত্রীর অভিভাবকগণ ওই শিক্ষকের কাছে এক বছরের কোচিং এর টাকা ফেরত চেয়ে আল্টিমেটাম দিয়েছে।
জানা গেছে, শেখ হাসিনা সরকার শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি করলেও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে কতিপয় শিক্ষক কোচিং বাণিজ্য করে যাচ্ছে। এরই মধ্যে হাজারও প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসি, তারা বলছেন, যদি ছাত্র /ছাত্রীদের কোচিং করা লাগে তাহলে স্কুলে কি পড়াই শিক্ষকরা? কোচিং বাণিজ্য কি সত্যিই বন্ধ হবে? প্রশাসন কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে পারবে? নাকি যারা কোচিং বাণিজ্য করে তাদের হাত প্রশাসনের চেয়েও শক্তিশালি? এলাকায় চাউর আছে,বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করে কতিপয় শিক্ষক কোচিং বাণিজ্য করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা করেন ভুক্তভোগীরা।
কোন মন্তব্য নেই