বিধ্বস্ত, হতাশ, ও বিমর্ষ অধিনায়ক বসলেন প্রেস কনফারেন্সের আসনে।
পার্বণ ডেস্কঃ
চাকিংয়ের কলঙ্কজনক দায়ে হঠাৎ অভিযুক্ত আরাফাত সানি ও তাসকিন তাজিমকে ঘোষণা করা হয়েছে চলতি টুর্নামেন্টে। সানির চার্জ নিয়ে শোক এই বঙ্গে কিছুটা কম ছিল, যেহেতু ডোমেস্টিক থেকেই অনেকে সন্দেহ পোষণ করতেন কোনো একদিন আটকে যেতে পারেন এই বাঁহাতি স্লোম্যান। কিন্তু ইয়াংপেসারকে বের করে দেওয়াটা হয়ে এল বিশাল এক ধাক্কা। তাও কিনা এমনসময় যখন ফুলফর্মে ঝরাচ্ছিলেন আগুন, '১৪ জুন ও '১৫জুনে গতি দিয়ে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন টিম ইন্ডিয়াকে। সেই তিনিই আউট অব দ্য ইভেন্ট! যে ধাক্কা অনেকখানি নাড়িয়ে দিলো দলের কাপ্তানকে।
"আমি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্তু যা সত্য তা আমাকে বলতেই হবে। ছেলে দুটোর বিরুদ্ধে হঠাৎ করে অভিযোগ এল কেন? আমার চোখে তাসকিনের অ্যাকশন পারফেক্টলি লিগ্যাল। কোচেস তো কম নেট করেনি ওর সাথে? এর প্রতিবাদ না করলে কিইবা লাভ নেতৃত্বে থেকে? আগামী ১০বছর কে সার্ভিস দেবে বাংলাদেশ দলকে? একটানা ১১টা বাউন্সার দিতে বলা হচ্ছে অ্যাকশন টেস্ট করতে, এটা কিরকম কথা? এমনকিছু আগে কখনো দেখিনি। কারো পরিবারের দুজন সদস্য যদি চরম সংকটে পড়ে, পরিবারটা এলোমেলো হয়ে যায়। এমন পরিমাণ ব্যথাই আমাদের সহ্য করতে হচ্ছে।" বলতে বলতে ছলছল হয়ে ওঠে ম্যাশের চোখ। এতটা কষ্ট আর ক্ষোভে মেশানো ব্রিফিং ছিল যে বাংলাদেশী গণমাধ্যমের মতো জনপ্রিয় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেও বিষয়টি অফিশিয়ালি প্রকাশ করেছিল (বা করতে বিবেকাক্রান্ত হয়েছিল)।
এখানেই শেষ নয়, কারণ সংবাদ সম্মেলন সমাপ্তির পর উঠে দাঁড়িয়ে দরজার কাছে যাবার আগেই হু হু করে কান্নায় ভেঙে পড়েন নড়াইল এক্সপ্রেস। বিষয়টি লক্ষ্য করেন উপস্থিত দেশী সাংবাদিকরা এবং এগিয়ে যান তাঁকে সান্ত্বনা দিতে। স্ট্রেইটওয়ে সিড়ি দিয়ে নিচে নামার পরিবর্তে পাশের একটি কক্ষে ঢুকে যান ম্যাশ, অশ্রুসিক্ত আর্তনাদ লুকোতে। আজ থেকে ঠিক তিনবছর আগে, এই দিনটিতে।
দেশজুড়ে জ্বলে ওঠে ক্ষোভের আগুন। অস্ট্রেলিয়ার সাথে নেক্সট ম্যাচের চেয়েও দেশবাসী ওয়েইট করতে থাকেন ২৪ তারিখ টিম ইন্ডিয়ার জন্য। অবশ্য এর আগে ঘটে যায় এক বিব্রতকর ঘটনা। ২৩ তারিখ সকাল থেকে কিছু উদ্ভট পোর্টাল ব্রেকিং দিতে থাকে যে তাসকিন আহমেদের ব্যান উইথড্র করা হলো, প্রচুর বাংলাদেশী নাগরিক ভেরিফিকেশন আমলে না নিয়েই ফেসবুকে ঘনঘন স্ট্যাটাস দিতে থাকেন এইবার ডাইরেক্ট ভাইঙ্গা দিমু সাথে অজস্র গালাগালি। অথচ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে তখনো সেরকম কোনো আপডেট আসেনি৷ অবশেষে রাতে আইসিসি মারফত কনফার্মেশন আসে যে ব্যান তুলে নেবার খবর ভিত্তিহীন, নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকছে। নিরাশ হলেন কোটি টাইগার সমর্থকবৃন্দ।
চাকিংয়ের কলঙ্কজনক দায়ে হঠাৎ অভিযুক্ত আরাফাত সানি ও তাসকিন তাজিমকে ঘোষণা করা হয়েছে চলতি টুর্নামেন্টে। সানির চার্জ নিয়ে শোক এই বঙ্গে কিছুটা কম ছিল, যেহেতু ডোমেস্টিক থেকেই অনেকে সন্দেহ পোষণ করতেন কোনো একদিন আটকে যেতে পারেন এই বাঁহাতি স্লোম্যান। কিন্তু ইয়াংপেসারকে বের করে দেওয়াটা হয়ে এল বিশাল এক ধাক্কা। তাও কিনা এমনসময় যখন ফুলফর্মে ঝরাচ্ছিলেন আগুন, '১৪ জুন ও '১৫জুনে গতি দিয়ে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন টিম ইন্ডিয়াকে। সেই তিনিই আউট অব দ্য ইভেন্ট! যে ধাক্কা অনেকখানি নাড়িয়ে দিলো দলের কাপ্তানকে।
"আমি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্তু যা সত্য তা আমাকে বলতেই হবে। ছেলে দুটোর বিরুদ্ধে হঠাৎ করে অভিযোগ এল কেন? আমার চোখে তাসকিনের অ্যাকশন পারফেক্টলি লিগ্যাল। কোচেস তো কম নেট করেনি ওর সাথে? এর প্রতিবাদ না করলে কিইবা লাভ নেতৃত্বে থেকে? আগামী ১০বছর কে সার্ভিস দেবে বাংলাদেশ দলকে? একটানা ১১টা বাউন্সার দিতে বলা হচ্ছে অ্যাকশন টেস্ট করতে, এটা কিরকম কথা? এমনকিছু আগে কখনো দেখিনি। কারো পরিবারের দুজন সদস্য যদি চরম সংকটে পড়ে, পরিবারটা এলোমেলো হয়ে যায়। এমন পরিমাণ ব্যথাই আমাদের সহ্য করতে হচ্ছে।" বলতে বলতে ছলছল হয়ে ওঠে ম্যাশের চোখ। এতটা কষ্ট আর ক্ষোভে মেশানো ব্রিফিং ছিল যে বাংলাদেশী গণমাধ্যমের মতো জনপ্রিয় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেও বিষয়টি অফিশিয়ালি প্রকাশ করেছিল (বা করতে বিবেকাক্রান্ত হয়েছিল)।
এখানেই শেষ নয়, কারণ সংবাদ সম্মেলন সমাপ্তির পর উঠে দাঁড়িয়ে দরজার কাছে যাবার আগেই হু হু করে কান্নায় ভেঙে পড়েন নড়াইল এক্সপ্রেস। বিষয়টি লক্ষ্য করেন উপস্থিত দেশী সাংবাদিকরা এবং এগিয়ে যান তাঁকে সান্ত্বনা দিতে। স্ট্রেইটওয়ে সিড়ি দিয়ে নিচে নামার পরিবর্তে পাশের একটি কক্ষে ঢুকে যান ম্যাশ, অশ্রুসিক্ত আর্তনাদ লুকোতে। আজ থেকে ঠিক তিনবছর আগে, এই দিনটিতে।
দেশজুড়ে জ্বলে ওঠে ক্ষোভের আগুন। অস্ট্রেলিয়ার সাথে নেক্সট ম্যাচের চেয়েও দেশবাসী ওয়েইট করতে থাকেন ২৪ তারিখ টিম ইন্ডিয়ার জন্য। অবশ্য এর আগে ঘটে যায় এক বিব্রতকর ঘটনা। ২৩ তারিখ সকাল থেকে কিছু উদ্ভট পোর্টাল ব্রেকিং দিতে থাকে যে তাসকিন আহমেদের ব্যান উইথড্র করা হলো, প্রচুর বাংলাদেশী নাগরিক ভেরিফিকেশন আমলে না নিয়েই ফেসবুকে ঘনঘন স্ট্যাটাস দিতে থাকেন এইবার ডাইরেক্ট ভাইঙ্গা দিমু সাথে অজস্র গালাগালি। অথচ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে তখনো সেরকম কোনো আপডেট আসেনি৷ অবশেষে রাতে আইসিসি মারফত কনফার্মেশন আসে যে ব্যান তুলে নেবার খবর ভিত্তিহীন, নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকছে। নিরাশ হলেন কোটি টাইগার সমর্থকবৃন্দ।
কোন মন্তব্য নেই