আমার ট্যুরের সময়কাল ছিলো ১৮ অক্টোবর হতে ২৬ অক্টোবর (৯দিন)। যেহেতু আমার আর যাওয়া হয়ত সম্ভব হবে না থাইল্যান্ডে তাই চেষ্টা করেছিলাম যতটুকু পারি দেশটা কাভার করার। ডাক্তার হেতু এই লম্বা সময় মেনেজ করা আমার জন্য ডিফিকাল্ট ছিলো, আর তাছাড়া বাজেট ও খুব সল্প ছিলো। যেকোন কাজে ব্যাকগ্রাউন্ড ওয়ার্ক করা আমার ছোটবেলার অভ্যাস। তাই শুরু করলাম টিওবির পোস্টগুলো পড়া যেগুলো আমার জন্য মূল মেটেরিয়াল ছিলো। সময়কাল ঠিক করলাম প্রায় দেড় মাস পরের,এটা এজন্য যাতে করে আমার প্লেন এবং হোটেল ফেয়ার গুলো কমে পাই।আগেই বলেছিলাম আমার বাজেট সল্প,তার উপর আবার দুজন। যেহেতু কাপল ট্যুর তাই আমার প্রেফারেন্স ছিলো ভালো কিন্তু তুলনামূলক রিজনেবল প্রাইস হোটেল,বিচ এবং মেট্রোরেলের কাছাকাছি হোটেল, হালাল খাবার, কম ভাড়া কিন্তু জ্যামহিন যাতায়াত, হালাল খাবার দেয় এমন ডেট্যুর প্যাকেজ ইত্যাদি। আশাকরি একদম শেষে আমি খরচগুলো সামারাইজ করে দিবো আশাকরি আপানাদের উপকার হবে।
#ভিসা
সময় সল্পতার দরুন ভিসা অফিসে গিয়ে লাইনে দাড়ানো সম্ভব ছিলো না। তাই প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র (ছবি,স্যালারি সার্টিফিকেট,ব্যাংক সলভেন্সি,ব্যাংক স্টেটমেন্ট,অফিস আইডি,NOC) আর ৪৫০০ করে দুজনের ৯০০০ টাকা জমা দিয়ে আসি একটি সনামধন্য ট্যুর এজেন্সিতে। তারা খুবি প্রফেশনাল ছিলো তাদের কাজের ব্যাপারে।আমি উনাদের কাছে কাগজ জমা দেই ১০ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টায়। ভিসা অফিস থেকে অইদিনি বিকাল ৫ টায় আমাকে ফোন দেয়। এজেন্সি থেকে বলে দিয়ে ছিলো পাসপোর্ট পাওয়ার আগ পর্জন্ত দুটো জিনিষ খেয়াল রাখার জন্য, এক এইকয়দিন বাথরুমে গেলেও যেনো ফোন নিয়ে যাই, আর স্টেটমেন্ট এ জা দেখিয়েছি পাসপোর্ট পাওয়ার আগ পর্জন্ত একটাকাও যাতে না তুলি। আমাকে সর্বমোট ৩ বার কল দিয়েছিলো।যাহোক আমি ১৫ সেপ্টেম্বর ভিসা সহ পাসপোর্ট হাতে পাই।
সময় সল্পতার দরুন ভিসা অফিসে গিয়ে লাইনে দাড়ানো সম্ভব ছিলো না। তাই প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র (ছবি,স্যালারি সার্টিফিকেট,ব্যাংক সলভেন্সি,ব্যাংক স্টেটমেন্ট,অফিস আইডি,NOC) আর ৪৫০০ করে দুজনের ৯০০০ টাকা জমা দিয়ে আসি একটি সনামধন্য ট্যুর এজেন্সিতে। তারা খুবি প্রফেশনাল ছিলো তাদের কাজের ব্যাপারে।আমি উনাদের কাছে কাগজ জমা দেই ১০ সেপ্টেম্বর সকাল ১০ টায়। ভিসা অফিস থেকে অইদিনি বিকাল ৫ টায় আমাকে ফোন দেয়। এজেন্সি থেকে বলে দিয়ে ছিলো পাসপোর্ট পাওয়ার আগ পর্জন্ত দুটো জিনিষ খেয়াল রাখার জন্য, এক এইকয়দিন বাথরুমে গেলেও যেনো ফোন নিয়ে যাই, আর স্টেটমেন্ট এ জা দেখিয়েছি পাসপোর্ট পাওয়ার আগ পর্জন্ত একটাকাও যাতে না তুলি। আমাকে সর্বমোট ৩ বার কল দিয়েছিলো।যাহোক আমি ১৫ সেপ্টেম্বর ভিসা সহ পাসপোর্ট হাতে পাই।
#প্রিট্যুর_প্রিপারেশন
আমার ট্যুর প্লান ছিলো বাংকক-পাতায়া-ফুকেট-ক্রাবি। কয়েকটি এজেন্সিতে কথা বলে দেখলাম তারা এই প্লানের জন্য পারহেড কমবেশি ৮০হাজার থেকে ৯০ হাজার করে চাচ্ছে তাও রাতের খাবার ছাড়া।যেটা আমার পক্ষে সম্ভব ছিলো না। তাই নিজেই ট্যুর প্লানের পরিকল্পনা নেই। আমার প্লান ঠিক করি ব্যাংকক-পাতায়া-ব্যাংকক-ফুকেট(ফিফি-জেমস বন্ড-ক্রাবি)-ব্যাংকক-ঢাকা। শুধু ট্যুর প্যাকেজ গুলো বাদে প্লেন এবং হোটেল দেশেই বুক করার সিদ্ধান্ত নেই।
আমার ট্যুর প্লান ছিলো বাংকক-পাতায়া-ফুকেট-ক্রাবি। কয়েকটি এজেন্সিতে কথা বলে দেখলাম তারা এই প্লানের জন্য পারহেড কমবেশি ৮০হাজার থেকে ৯০ হাজার করে চাচ্ছে তাও রাতের খাবার ছাড়া।যেটা আমার পক্ষে সম্ভব ছিলো না। তাই নিজেই ট্যুর প্লানের পরিকল্পনা নেই। আমার প্লান ঠিক করি ব্যাংকক-পাতায়া-ব্যাংকক-ফুকেট(ফিফি-জেমস বন্ড-ক্রাবি)-ব্যাংকক-ঢাকা। শুধু ট্যুর প্যাকেজ গুলো বাদে প্লেন এবং হোটেল দেশেই বুক করার সিদ্ধান্ত নেই।
#প্লেন_ইন্টারন্যাশনাল_ডোমেস্টিক
USbangla এর লোকস্ট প্রাইজে দুজনের জন্য ১৫০০০ করে ৩০০০০ হাজার টাকায় ঢাকা-ব্যাংকক -ঢাকা টিকিট কেটে ফেলি। এর সুবিধা ছিলো ৩৫ কেজি করে লাগেজ আর মিল সুবিধা। আর তাছাড়া আমি ৬ মাসের জন্য EMI সুবিধাটাও নেই। নেক্সট আমি ব্যাংকক-ফুকেট-ব্যাংকক ভিয়েতজেটের ডোমেস্টিক টিকিট ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেটে ফেলি।২০ কেজি একটি লাগেজ সহ খরচ পরে দুজনের ১৩০০০ টাকা। ভিয়েতজেটের সুবিধা হচ্ছে এটা সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টে থেকেই ছাড়ে সুতরাং আপনাকে অন্য এয়ারপোর্টে দৌড়াতে হবে না।আর ফ্লাইট ক্যান্সেল অথবা ডিলে কম হয়। কিন্তু আপনি যখন বাংলাদেশ থেকে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কাটবেন তখন চার্জ প্রায় ১১০০ টাকার মতো কেটে নেয়, আর ২০ কেজি লাগেজ এর দাম পরে প্রায় ১২০০ টাকা।
USbangla এর লোকস্ট প্রাইজে দুজনের জন্য ১৫০০০ করে ৩০০০০ হাজার টাকায় ঢাকা-ব্যাংকক -ঢাকা টিকিট কেটে ফেলি। এর সুবিধা ছিলো ৩৫ কেজি করে লাগেজ আর মিল সুবিধা। আর তাছাড়া আমি ৬ মাসের জন্য EMI সুবিধাটাও নেই। নেক্সট আমি ব্যাংকক-ফুকেট-ব্যাংকক ভিয়েতজেটের ডোমেস্টিক টিকিট ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেটে ফেলি।২০ কেজি একটি লাগেজ সহ খরচ পরে দুজনের ১৩০০০ টাকা। ভিয়েতজেটের সুবিধা হচ্ছে এটা সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টে থেকেই ছাড়ে সুতরাং আপনাকে অন্য এয়ারপোর্টে দৌড়াতে হবে না।আর ফ্লাইট ক্যান্সেল অথবা ডিলে কম হয়। কিন্তু আপনি যখন বাংলাদেশ থেকে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কাটবেন তখন চার্জ প্রায় ১১০০ টাকার মতো কেটে নেয়, আর ২০ কেজি লাগেজ এর দাম পরে প্রায় ১২০০ টাকা।
#হোটেল
আগেই বলেছিলাম যেহেতু পরিবার নিয়ে যাচ্ছি তাই রিজনেবল,গুড লোকেশন আর বিচের কাছাকাছি ছিলো আমার অগ্রাধিকার। পাতায়ার জন্য আমি ফ্লিপার হাউজ হোটেল (রেটিং -৮.১), ফুকেটের জন্য ক্রিস্টাল বিচ হোটেল ( রেটিং -৮.২), ব্যাংককের জন্য ম্যাক বুটিক স্যুইট(রেটিং-৮.০) বুক করি। পাতায়ার হোটেলের প্রতিদিন ২৮০০ করে দুদিনের ৫৬০০, ফুকেট প্রতিদিন ২৩০০ করে চারদিনের জন্য ৯২০০, বাংকক প্রতিদিন ৩৭৫০ করে দুদিনের ৭৫০০, সর্বমোট ২২৫০০ টাকা। আগোডা দিয়ে বুক দেই, যেখানে ট্যাক্স এবং ব্রেকফাস্ট ইনক্লুডেড ছিলো সবহোটেলে। সবগুলো হোটেলে রুমে লকার ছিলো আর পরিবেশ খুবই ভালো ছিলো।
আগেই বলেছিলাম যেহেতু পরিবার নিয়ে যাচ্ছি তাই রিজনেবল,গুড লোকেশন আর বিচের কাছাকাছি ছিলো আমার অগ্রাধিকার। পাতায়ার জন্য আমি ফ্লিপার হাউজ হোটেল (রেটিং -৮.১), ফুকেটের জন্য ক্রিস্টাল বিচ হোটেল ( রেটিং -৮.২), ব্যাংককের জন্য ম্যাক বুটিক স্যুইট(রেটিং-৮.০) বুক করি। পাতায়ার হোটেলের প্রতিদিন ২৮০০ করে দুদিনের ৫৬০০, ফুকেট প্রতিদিন ২৩০০ করে চারদিনের জন্য ৯২০০, বাংকক প্রতিদিন ৩৭৫০ করে দুদিনের ৭৫০০, সর্বমোট ২২৫০০ টাকা। আগোডা দিয়ে বুক দেই, যেখানে ট্যাক্স এবং ব্রেকফাস্ট ইনক্লুডেড ছিলো সবহোটেলে। সবগুলো হোটেলে রুমে লকার ছিলো আর পরিবেশ খুবই ভালো ছিলো।
#১ম_দিন_ব্যাংকক_পাতায়া
আল্লাহর নাম নিয়ে ১৮ তারিখ সকাল ১০.২০ এ আমাদের ফ্লাইট ছাড়ে। ফ্লাইটে বাংলা খাবার পরিবেশন করা হয় যা খুবই ভালো ছিলো আর তাছাড়া ফ্লাইট এটেন্ডেডরাও খুব হেল্পফুল ছিলেন। থাই সময় বিকাল ৩ টায় ল্যান্ড করে। বেল্ট নাম্বার টা জেনে দ্রুত ইমিগ্রশন কমপ্লিট করে ৩০০ বাথ (৮৭০ট) দিয়ে সিম কিনে লাগেজ কালেক্ট করে 1FL এ চলে যাবেন। সেখানে ৮ নাম্বার গেটের কাছে ডাইরেক্ট পাতায়ার বাস পাবেন। প্রতিঘন্টায় ছাড়ে, ১৩০ বাথ(৬৫০ট) করে। আপ্নাকে হোটেলের কাছাকাছি নামিয়ে দিবে। আমাদের রুমে পৌছাতে পৌছাতে ৭ টা বেজে যায়। হাল্কা ফ্রেশ হয়ে রাতের পাতায়া ঘুরতে বের হই। ওখানে মাইক মার্কেটের পাশে একটা বাংগালি হোটেল আছে সেখানে রাতের বাংলাদেশি খাবার খাই ২২৫ বাথে(৬৫০ ট)। সেখান থেকেই পরের দিনের জন্য কোরাল আইল্যান্ডে দুজনের জন্য ৪০০ বাথ (১১৬০ট) করে দুজনরের জন্য প্যাকেজ বুক করি। প্যাকেজে হোটেল পিক আপ-ড্রপ, আইল্যান্ডে ভ্রমন,দুপুরের ইন্ডিয়ান বুফে খাবার ছিলো।আমার কাছে এটা রিজনেবল মনে হয়েছিলো।
আল্লাহর নাম নিয়ে ১৮ তারিখ সকাল ১০.২০ এ আমাদের ফ্লাইট ছাড়ে। ফ্লাইটে বাংলা খাবার পরিবেশন করা হয় যা খুবই ভালো ছিলো আর তাছাড়া ফ্লাইট এটেন্ডেডরাও খুব হেল্পফুল ছিলেন। থাই সময় বিকাল ৩ টায় ল্যান্ড করে। বেল্ট নাম্বার টা জেনে দ্রুত ইমিগ্রশন কমপ্লিট করে ৩০০ বাথ (৮৭০ট) দিয়ে সিম কিনে লাগেজ কালেক্ট করে 1FL এ চলে যাবেন। সেখানে ৮ নাম্বার গেটের কাছে ডাইরেক্ট পাতায়ার বাস পাবেন। প্রতিঘন্টায় ছাড়ে, ১৩০ বাথ(৬৫০ট) করে। আপ্নাকে হোটেলের কাছাকাছি নামিয়ে দিবে। আমাদের রুমে পৌছাতে পৌছাতে ৭ টা বেজে যায়। হাল্কা ফ্রেশ হয়ে রাতের পাতায়া ঘুরতে বের হই। ওখানে মাইক মার্কেটের পাশে একটা বাংগালি হোটেল আছে সেখানে রাতের বাংলাদেশি খাবার খাই ২২৫ বাথে(৬৫০ ট)। সেখান থেকেই পরের দিনের জন্য কোরাল আইল্যান্ডে দুজনের জন্য ৪০০ বাথ (১১৬০ট) করে দুজনরের জন্য প্যাকেজ বুক করি। প্যাকেজে হোটেল পিক আপ-ড্রপ, আইল্যান্ডে ভ্রমন,দুপুরের ইন্ডিয়ান বুফে খাবার ছিলো।আমার কাছে এটা রিজনেবল মনে হয়েছিলো।
#২য়_দিন_পাতায়া_কোরাল_আইল্যান্ড
সকালের বুফে নাস্তা শেষে সকাল ১০ টায় আমাদের পিক করে। স্পিড বোট ট্যুর শেষে আইল্যান্ডে ১১.৩০ টা নাগাদ পৌছায়।দুপুর একটায় আবার ব্যাক করে। পাতায়াতে আমাদের ইন্ডিয়ান বুফে খাবার দেয় যা খুবই ভালো ছিলো। বিকেলে রেস্টের পর আমরা ওয়াকিং স্ট্রিট এবং রিপ্লিস বিলিভ ইট অর নটে যাই। রাতে এরাবিয়ান শর্মা ১০০বাথ(২৯০ট) দিয়ে খাবার সেরে নেই।
সকালের বুফে নাস্তা শেষে সকাল ১০ টায় আমাদের পিক করে। স্পিড বোট ট্যুর শেষে আইল্যান্ডে ১১.৩০ টা নাগাদ পৌছায়।দুপুর একটায় আবার ব্যাক করে। পাতায়াতে আমাদের ইন্ডিয়ান বুফে খাবার দেয় যা খুবই ভালো ছিলো। বিকেলে রেস্টের পর আমরা ওয়াকিং স্ট্রিট এবং রিপ্লিস বিলিভ ইট অর নটে যাই। রাতে এরাবিয়ান শর্মা ১০০বাথ(২৯০ট) দিয়ে খাবার সেরে নেই।
#৩য়_দিন_পাতায়া_ব্যাংকক_ফুকেট
আমাদের ফুকেটের জন্য ভিয়েতজেটের ফ্লাইট ছিলো ০৩.২৫ এ।আমরা সকাল ৯ টায় নাস্তা সেরে জুমতাইন বাস স্টেশনে গ্রাব ভাড়া (২২০ বাথ/৬০০৳) করে চলে যাই। কারন এখান থেকে সুবর্নভুমির বাসটা পাওয়া যায়। ভাড়া ১৪০ বাথ/৪০০৳ করে। সকাল ১২.৩০ এ এয়ারপোর্টে পৌছে যাই। ফুকেট এয়ারপোর্টে বিকেল ৫টায় পৌছাই।এয়ারপোর্ট থেকে মিনিবাস সার্ভিস আছে ১৮০ বাথ/৫০০৳ করে, আপনাকে হোটেলের কাছাকাছি পৌছাই দিবে। ফুকেটে প্রচুর মুসলিম এবং বাংলা হোটেল আছে। রাতে আমরা একটা ইন্ডিয়ান হোটেলে খাবার খেয়ে নেই (খরচ ৪২০ বাথ/১২০০৳)। তারপর বাংলাস্ট্রিট চলে যাই। সেখানে একজন মালেয়েশিয়ান এজেন্টকে পাই।পরের দিনের জেমসবন্ড আইল্যান্ড ট্যুর বুক করি প্রতিজন ১১০০ বাথ/৩০০০৳। প্যাকেজে পিকাপ-ড্রপ,ক্যনোয়িং,বুফে হালাল খাবার ইনক্লুড ছিলো।
আমাদের ফুকেটের জন্য ভিয়েতজেটের ফ্লাইট ছিলো ০৩.২৫ এ।আমরা সকাল ৯ টায় নাস্তা সেরে জুমতাইন বাস স্টেশনে গ্রাব ভাড়া (২২০ বাথ/৬০০৳) করে চলে যাই। কারন এখান থেকে সুবর্নভুমির বাসটা পাওয়া যায়। ভাড়া ১৪০ বাথ/৪০০৳ করে। সকাল ১২.৩০ এ এয়ারপোর্টে পৌছে যাই। ফুকেট এয়ারপোর্টে বিকেল ৫টায় পৌছাই।এয়ারপোর্ট থেকে মিনিবাস সার্ভিস আছে ১৮০ বাথ/৫০০৳ করে, আপনাকে হোটেলের কাছাকাছি পৌছাই দিবে। ফুকেটে প্রচুর মুসলিম এবং বাংলা হোটেল আছে। রাতে আমরা একটা ইন্ডিয়ান হোটেলে খাবার খেয়ে নেই (খরচ ৪২০ বাথ/১২০০৳)। তারপর বাংলাস্ট্রিট চলে যাই। সেখানে একজন মালেয়েশিয়ান এজেন্টকে পাই।পরের দিনের জেমসবন্ড আইল্যান্ড ট্যুর বুক করি প্রতিজন ১১০০ বাথ/৩০০০৳। প্যাকেজে পিকাপ-ড্রপ,ক্যনোয়িং,বুফে হালাল খাবার ইনক্লুড ছিলো।
#৪র্থ_দিন_জেমসবন্ড_ফুকেট
সকাল ৮.৩০ এ আমাদের পিক আপ করে।গাইডের নাম ছিলো মিঃ করিম, খুবই হাসিখুশি একজন মানুষ। লংবোটে করে যাত্রা শুরু হয়।বোটে ফল,বিস্কুট আর আনলিমিটেড ড্রিংক্স ছিলো।জেমসবন্ড এর ক্যানুয়িংটা খুব ভালো অভিজ্ঞতা হবে আপনার। দুপুরে বোটেই রান্না করা কোরাল বারবিকিউ, চিকেন ফ্রাই,ফ্রাঈড রাইস,নুডুলস,ফিস ফ্রাই ছিলো।খাবার খুবই ভালো ছিলো।ফুকেটের একেক দ্বীপের বৈশিষ্ঠ্য একেকরকম।অনেক জায়গায় দেখিছিলাম ফি ফি ঘুরলে জেমসবন্ড যাওয়ার দরকার নেই, তাদের সাথে একমত হতে পারলাম না।জেমস বন্ডের সৌন্দর্য অন্যরকম। বিকেল ৬ টায় রুমে ফিরে ফ্রেশ হয়ে লোকাল ঘুরাঘুরিতে বের হই।আগের দিনের এজেন্টের কাছ থেকেই পরের দিনের ফি ফি ট্যুর বুক করি। এখানে বলে রাখা ভালো ফি ফি জন্য বেস্ট হচ্ছে স্পীডবোট ট্যুর, যা ৯০০বাথ/২৫০০৳ করে। কিন্তু আমার ওয়াইফ অসুস্থ থাকার দরুন আমি বিগ বোটের প্যাকেজ নেই যা ৭৫০ বাথ/২০০০৳ করে প্রতিজন।প্যাকেজে পিকাপ-ড্রপ,দুপুরে ইন্ডিয়ান বুফে, এবং স্নোরকেলিং ছিলো। রাতে একটি ইয়েমেনি রেস্টুরেন্টে শর্মা আর চিকেন ফ্রাই দিয়ে ডিনার সেরে নাই (৩৩০বাথ/৯০০৳)।
সকাল ৮.৩০ এ আমাদের পিক আপ করে।গাইডের নাম ছিলো মিঃ করিম, খুবই হাসিখুশি একজন মানুষ। লংবোটে করে যাত্রা শুরু হয়।বোটে ফল,বিস্কুট আর আনলিমিটেড ড্রিংক্স ছিলো।জেমসবন্ড এর ক্যানুয়িংটা খুব ভালো অভিজ্ঞতা হবে আপনার। দুপুরে বোটেই রান্না করা কোরাল বারবিকিউ, চিকেন ফ্রাই,ফ্রাঈড রাইস,নুডুলস,ফিস ফ্রাই ছিলো।খাবার খুবই ভালো ছিলো।ফুকেটের একেক দ্বীপের বৈশিষ্ঠ্য একেকরকম।অনেক জায়গায় দেখিছিলাম ফি ফি ঘুরলে জেমসবন্ড যাওয়ার দরকার নেই, তাদের সাথে একমত হতে পারলাম না।জেমস বন্ডের সৌন্দর্য অন্যরকম। বিকেল ৬ টায় রুমে ফিরে ফ্রেশ হয়ে লোকাল ঘুরাঘুরিতে বের হই।আগের দিনের এজেন্টের কাছ থেকেই পরের দিনের ফি ফি ট্যুর বুক করি। এখানে বলে রাখা ভালো ফি ফি জন্য বেস্ট হচ্ছে স্পীডবোট ট্যুর, যা ৯০০বাথ/২৫০০৳ করে। কিন্তু আমার ওয়াইফ অসুস্থ থাকার দরুন আমি বিগ বোটের প্যাকেজ নেই যা ৭৫০ বাথ/২০০০৳ করে প্রতিজন।প্যাকেজে পিকাপ-ড্রপ,দুপুরে ইন্ডিয়ান বুফে, এবং স্নোরকেলিং ছিলো। রাতে একটি ইয়েমেনি রেস্টুরেন্টে শর্মা আর চিকেন ফ্রাই দিয়ে ডিনার সেরে নাই (৩৩০বাথ/৯০০৳)।
#৫ম_দিন_ফি_ফি_ফুকেট
সকাল ৭টায় আমাদের পিক আপ করা হয়। বোট ছাড়ে সকাল ৯ টায়। খুব রৌদ্রজ্জল আবহাওয়ার জন্য অইদিন সবকিছুই ছিলো ছবির মতো সুন্দর। ১১.৩০ নাগাদ বিভিন্ন আইল্যান্ড দেখে ফি ফি তে পৌছাই। স্নোরকেনলিং শেষে দুপুর একটায় ফি ফি হোটেলে আমাদের ইন্ডিয়ান হালাল খাবার পরিবেশন করা হয়। খাবার আজও ভালো ছিলো। বিকাল ৫ টা নাগাদ রুমে ফিরে আসি। রেস্ট শেষে বিকেলে ঘরতে বের হই। পরের দিনের জন্য ক্রাবি প্যাকেজ ঠিক করতে আবার সেই এজেন্টের কাছে যাই।এই কয়দিনে ওর সাথে ভালো পরিচয় হয়ে গিয়েছিলো। ক্রাবির জন্য বেস্ট হচ্ছে ওখানে গিয়ে একদিন নাইট স্টে করা। আর ডে প্যাকেজে ১৩০০বাথ/৩৫০০৳ করে। হোটেল থেকে পিক করে প্রথমে লং বোট করে আপনাকে ক্রাবি নিয়ে যাবে, তারপর স্পীডবোট করে ফোর আইল্যান্ড ট্যুর করাবে আবার একি ভাবে ফুকেট ফিরত আসবে। দুপুরে হালাল বুফে লাঞ্চ। রাতে আজকে রাস্তার পাশের একটি স্টল থেকে দুজন চিকেন ফ্রাইড রাইস (১০০বাথ/২৮০৳ করে)দিয়ে ডিনার সেরে নেই।
সকাল ৭টায় আমাদের পিক আপ করা হয়। বোট ছাড়ে সকাল ৯ টায়। খুব রৌদ্রজ্জল আবহাওয়ার জন্য অইদিন সবকিছুই ছিলো ছবির মতো সুন্দর। ১১.৩০ নাগাদ বিভিন্ন আইল্যান্ড দেখে ফি ফি তে পৌছাই। স্নোরকেনলিং শেষে দুপুর একটায় ফি ফি হোটেলে আমাদের ইন্ডিয়ান হালাল খাবার পরিবেশন করা হয়। খাবার আজও ভালো ছিলো। বিকাল ৫ টা নাগাদ রুমে ফিরে আসি। রেস্ট শেষে বিকেলে ঘরতে বের হই। পরের দিনের জন্য ক্রাবি প্যাকেজ ঠিক করতে আবার সেই এজেন্টের কাছে যাই।এই কয়দিনে ওর সাথে ভালো পরিচয় হয়ে গিয়েছিলো। ক্রাবির জন্য বেস্ট হচ্ছে ওখানে গিয়ে একদিন নাইট স্টে করা। আর ডে প্যাকেজে ১৩০০বাথ/৩৫০০৳ করে। হোটেল থেকে পিক করে প্রথমে লং বোট করে আপনাকে ক্রাবি নিয়ে যাবে, তারপর স্পীডবোট করে ফোর আইল্যান্ড ট্যুর করাবে আবার একি ভাবে ফুকেট ফিরত আসবে। দুপুরে হালাল বুফে লাঞ্চ। রাতে আজকে রাস্তার পাশের একটি স্টল থেকে দুজন চিকেন ফ্রাইড রাইস (১০০বাথ/২৮০৳ করে)দিয়ে ডিনার সেরে নেই।
#৬তম_দিন_ক্রাবি_ফুকেট
আবহাওয়া খারাপ হওয়ার দরুন সকালে আমাদের ক্রাবি ট্যুর টা কেন্সেল করা হয়। দুঃখ বাদ দিয়ে আমরা হাফ ডে ফুকেট সিটি ট্যুরে বের হই। একি টাকায় তারা ওল্ড, নিউ ফুকেট আর রাতে ফুকেট ফ্যান্টাসি দেখায়। রাতে ইন্ডিয়ান বুফে সার্ভ করে।
আবহাওয়া খারাপ হওয়ার দরুন সকালে আমাদের ক্রাবি ট্যুর টা কেন্সেল করা হয়। দুঃখ বাদ দিয়ে আমরা হাফ ডে ফুকেট সিটি ট্যুরে বের হই। একি টাকায় তারা ওল্ড, নিউ ফুকেট আর রাতে ফুকেট ফ্যান্টাসি দেখায়। রাতে ইন্ডিয়ান বুফে সার্ভ করে।
#৭ম_দিন_ফুকেট_বাংকক
আমাদের রিটার্ন টিকেট ছিলো দুপুর ১২.২৫ এ। আমরা আগেরদিন ২০০ বাথ/৫৫০৳ করে এয়ারপোর্টের জন্য মিনিবাস ভাড়া করি। আমাদের ৮.৩০ এ পিকআপ করে ১০.৩০ এ পৌছিয়ে দেয়। দুপুর ২ টা নাগাদ আমরা সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করি। একদম বেজমেন্টে আপনি BTS metro rale এর স্টেশন পাবেন। কম ভাড়ায় নির্ঝঞ্ঝাট যাত্রা। এয়ারপোর্ট থেকে লাস্ট স্টেশন পায়াথাই ভাড়া ৪৫ বাথ/১২৫৳ করে।যেহেতু আমাদের হোটেল ম্যাকবুটিক্স BTS Nana স্টেশনের পাশেই, আমরা পায়াথাই নেমে অন্য BTS এ নানা স্টেশনের জন্য উঠে যাই।ভাড়া ৩৩বাথ/৮৫৳ করে। পুরো ব্যাংকক আপনি অবশ্যই এই মেট্রোরেলগুলো ব্যবহার করবেন,এতে আপনার সময়,কষ্ট, টাকা তিনটাই সেভ হবে।তাই বাংলাদেশ থেকেই রেলের ম্যাপ নামিয়ে পরিচিত হয়ে গেলে কোনো সমস্যাই হবে না। বিকেলে ফ্রেশ হয়ে হোটেল থেকেই পরের দিনের সাফারি পার্কের প্যাকেজ বুক করি প্রতিজন ১৩০০ বাথ/৩৭০০৳ করে।রাতে মার্কেটিং এর জন্য MBK শপিংমলে চলে যাই।সেখানে মোটামুটি কিছুটা কম খরচে মার্কেটিং করতে পারবেন। রাতে বাংগালী হোটেল থেকে খেয়ে নেই।
আমাদের রিটার্ন টিকেট ছিলো দুপুর ১২.২৫ এ। আমরা আগেরদিন ২০০ বাথ/৫৫০৳ করে এয়ারপোর্টের জন্য মিনিবাস ভাড়া করি। আমাদের ৮.৩০ এ পিকআপ করে ১০.৩০ এ পৌছিয়ে দেয়। দুপুর ২ টা নাগাদ আমরা সুবর্নভুমি এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করি। একদম বেজমেন্টে আপনি BTS metro rale এর স্টেশন পাবেন। কম ভাড়ায় নির্ঝঞ্ঝাট যাত্রা। এয়ারপোর্ট থেকে লাস্ট স্টেশন পায়াথাই ভাড়া ৪৫ বাথ/১২৫৳ করে।যেহেতু আমাদের হোটেল ম্যাকবুটিক্স BTS Nana স্টেশনের পাশেই, আমরা পায়াথাই নেমে অন্য BTS এ নানা স্টেশনের জন্য উঠে যাই।ভাড়া ৩৩বাথ/৮৫৳ করে। পুরো ব্যাংকক আপনি অবশ্যই এই মেট্রোরেলগুলো ব্যবহার করবেন,এতে আপনার সময়,কষ্ট, টাকা তিনটাই সেভ হবে।তাই বাংলাদেশ থেকেই রেলের ম্যাপ নামিয়ে পরিচিত হয়ে গেলে কোনো সমস্যাই হবে না। বিকেলে ফ্রেশ হয়ে হোটেল থেকেই পরের দিনের সাফারি পার্কের প্যাকেজ বুক করি প্রতিজন ১৩০০ বাথ/৩৭০০৳ করে।রাতে মার্কেটিং এর জন্য MBK শপিংমলে চলে যাই।সেখানে মোটামুটি কিছুটা কম খরচে মার্কেটিং করতে পারবেন। রাতে বাংগালী হোটেল থেকে খেয়ে নেই।
#৮ম_দিন_সাফারি_ব্যাংকক
সকাল ৮.৩০ এ আমাদের পিকাপ করে। সাফারিতে ১০ টা নাগাদ পৌছে যাই আমরা।সাফারিতে সবগুলো শো দেখা শেষ করে দুপুরে প্যাকেজের ইন্ডিয়ান বুফে খেয়ে নেই। খাবার মোটামুটি ছিলো। সাফারির শোগুলো খুবই সুন্দর।আশাকরি উপভোগ করবেন। বিকেল ৫ টা নাগাদ হোটেলে ব্যাক করি।রাতে আবার মার্কেটিং এ বের হই Terminal21 এ। এটাও মোটামুটি MBKএর মতো রিজনেবল।
সকাল ৮.৩০ এ আমাদের পিকাপ করে। সাফারিতে ১০ টা নাগাদ পৌছে যাই আমরা।সাফারিতে সবগুলো শো দেখা শেষ করে দুপুরে প্যাকেজের ইন্ডিয়ান বুফে খেয়ে নেই। খাবার মোটামুটি ছিলো। সাফারির শোগুলো খুবই সুন্দর।আশাকরি উপভোগ করবেন। বিকেল ৫ টা নাগাদ হোটেলে ব্যাক করি।রাতে আবার মার্কেটিং এ বের হই Terminal21 এ। এটাও মোটামুটি MBKএর মতো রিজনেবল।
#৯ম_দিন_ব্যাংকক_ঢাকা
আমাদের রিটার্ন ফ্লাইট বিকেল ৩.৩০ এ ছিলো। আমরা ১০.৩০ তার দিকে চেক আউট করে আগের মতো BTS এ করে একই খরচে এয়ারপোর্ট পৌছে যাই ১১.৩০ তার মধ্যে। তারপর ঠিক সময়ে আল্লাহর রহমতে ঢাকা ব্যাক করি।
আমাদের রিটার্ন ফ্লাইট বিকেল ৩.৩০ এ ছিলো। আমরা ১০.৩০ তার দিকে চেক আউট করে আগের মতো BTS এ করে একই খরচে এয়ারপোর্ট পৌছে যাই ১১.৩০ তার মধ্যে। তারপর ঠিক সময়ে আল্লাহর রহমতে ঢাকা ব্যাক করি।
#কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_কথা
১. থাই ইমিগ্রেশনে ইমিগ্রেশন ফরমের যে অংশটুকু আপনাকে ছিড়ে দিয়ে দিবে অবশ্যই সেটা পাসপোর্টে স্ট্যাপল করে ফেলবেন। কারন সব হোটেল চেক ইনে এটা চাইবে এবং আসার দিন থাই ইমিগ্রেশনে এটা জমা দিয়ে আসতে হবে।
২. বাংলাদেশ থেকে ৭০০-৮০০ বাথ এর মতো নিয়ে যাবেন। ডলার রেট পাতায়াতে সবচেয়ে বেশি। সেখানেই ডলার ভাংগাবেন।
৩. থাইল্যান্ডে প্রচুর তাজা ফল পাওয়া যায়। মাঝেমধ্যে সেগুলো খাবেন। ডিহাইড্রেশন প্রিভেন্ট হবে।
৪. থাইল্যান্ডে প্রচুর পর্কের ছড়াছড়ি। আমার মতো যদি হালাল খাবার বাতিক থাকে তবে অবশ্যই হালাল সাইন দেখে খাবার খাবেন।
৫.আমি অফসিজনে গিয়েছিলাম।থাইল্যান্ডে পিক সিজন নভেম্বর-মার্চ। তখন সবকিছুর দাম বেড়ে যায়।
৬. ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ৩ ঘন্টা আগে এবং ডোমেস্টিক ফালিটের ক্ষেত্রে ২ ঘন্টা আগে এয়ারপোর্টে পৌছানোর চেষ্টা করবেন।
১. থাই ইমিগ্রেশনে ইমিগ্রেশন ফরমের যে অংশটুকু আপনাকে ছিড়ে দিয়ে দিবে অবশ্যই সেটা পাসপোর্টে স্ট্যাপল করে ফেলবেন। কারন সব হোটেল চেক ইনে এটা চাইবে এবং আসার দিন থাই ইমিগ্রেশনে এটা জমা দিয়ে আসতে হবে।
২. বাংলাদেশ থেকে ৭০০-৮০০ বাথ এর মতো নিয়ে যাবেন। ডলার রেট পাতায়াতে সবচেয়ে বেশি। সেখানেই ডলার ভাংগাবেন।
৩. থাইল্যান্ডে প্রচুর তাজা ফল পাওয়া যায়। মাঝেমধ্যে সেগুলো খাবেন। ডিহাইড্রেশন প্রিভেন্ট হবে।
৪. থাইল্যান্ডে প্রচুর পর্কের ছড়াছড়ি। আমার মতো যদি হালাল খাবার বাতিক থাকে তবে অবশ্যই হালাল সাইন দেখে খাবার খাবেন।
৫.আমি অফসিজনে গিয়েছিলাম।থাইল্যান্ডে পিক সিজন নভেম্বর-মার্চ। তখন সবকিছুর দাম বেড়ে যায়।
৬. ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ৩ ঘন্টা আগে এবং ডোমেস্টিক ফালিটের ক্ষেত্রে ২ ঘন্টা আগে এয়ারপোর্টে পৌছানোর চেষ্টা করবেন।
#মোট_খরচ
১. প্লেন ভাড়া- ৩৩০০০+১৩০০০=৪৬০০০৳
২. হোটেল=২২৫০০৳
৩. খাবার=৯০০০৳
৪. ডে ট্যুর প্যকেজ= ২৮০০০৳
৫. লোকাল ট্রান্সপোর্ট = ৭০০০৳
৬. সিম= ৮৭০
৭. অন্যান্য = ৫৫০০৳
ব্যাক্তিগত মার্কেটিং বাদে দুজনের সর্বমোট - ১,১৫,০০০/ ( প্রতিজনে ৫৭৫০০৳করে)
*থাই বাথ রেট ২.৮৫ টাকা ধরে হিসেব করা হয়েছে।
১. প্লেন ভাড়া- ৩৩০০০+১৩০০০=৪৬০০০৳
২. হোটেল=২২৫০০৳
৩. খাবার=৯০০০৳
৪. ডে ট্যুর প্যকেজ= ২৮০০০৳
৫. লোকাল ট্রান্সপোর্ট = ৭০০০৳
৬. সিম= ৮৭০
৭. অন্যান্য = ৫৫০০৳
ব্যাক্তিগত মার্কেটিং বাদে দুজনের সর্বমোট - ১,১৫,০০০/ ( প্রতিজনে ৫৭৫০০৳করে)
*থাই বাথ রেট ২.৮৫ টাকা ধরে হিসেব করা হয়েছে।
পরিশেষে এতবড় পোস্টের জন্য এবং ভুল-ভ্রান্তির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। আমার এটাই ফলো করতে হবে এমন কিছুনা। আপনি নিজ চেষ্টায় আরো ভালো প্লানিং করতে পারবেন।
থাইল্যান্ড খুবই পরিচ্ছন্ন এবং শব্দদূষণহীন একটা দেশ। সেখানে পরিবেশ আর শব্দদূষণ না করি আর নিজ দেশেও সেটা রক্ষা করার চেষ্টা করি।
কোন মন্তব্য নেই